Posts

Showing posts from November, 2017

রক্তে লাল শাপলা চত্বর

(আবু আবদুল্লাহ) রক্তে লাল শাপলা চত্বর ভুলতে পারিনা, রাতের আঁধারে করেছে হত্যা মোরতাদ হাসিনা। হামলা মামলা জেল জুলুমে করতে চেয়েছে শেষ, কিন্তু মুজাহিদ দমেনি কভুও আছে এখনো বেশ। যতই করুক ফন্দি ফিকির যতই কূটকচাল, রবে ইসলাম নিজ মহিমায় চিরকাল চিরকাল। পুড়ছে কোরআন মেরেছ আলেম আর আবেদের দল, রবের গজবে ছিন্ন হবে ওদের শক্তিবল। ক্ষমতা রবেনা বহমান তাদের বিজয়ী হবে এই দ্বীন, বিন্দু বিন্দু রক্তের হিসাব দিতে হবে বুঝিয়ে সাথে সব ঋণ।

শহীদি সুধার খোঁজে মোরা

   (আবু আবদুল্লাহ)     মোরা মুসলিম     মোরা বিদ্রোহী     মোরা রণবীর,     এক আল্লাহ ছাড়া     আর কারো কাছে মোরা     করিনা নত শির!     মোরা দুর্বার,     মোরা দুর্জয়,     মোরা নির্ভীক,     মোরা নির্ভয়,     শহীদি সুধার খোঁজে মোরা     ছুটে চলি বিশ্বময়!

রক্ত নদী

   (আবু আবদুল্লাহ)     রক্ত ঝরছে রক্ত     মজলুম মুসলমানের রক্ত,     আফগান আরাকান কাশ্মীরে     মুসলিম উম্মাহের রক্ত ঝরে,     ইরাক ফিলিস্তিন সিরিয়ায়     রক্ত নদী বয়ে চলে বসনিয়ায়।     নির্যাতিত মা-বোন ঐ,     চারিদিকে খোঁজে শুধু মুজাহিদ কই     আসবে মুজাহিদ, আসছে মুজাহিদ     দিয়ে রণহুংকার,     জিহাদি ঝড়ে মিটিয়ে দেবে     কাফিরের যত অহংকার।     হুশিয়ার সাবধান হুশিয়ার     কাফির মুরতাদ হুশিয়ার!     ঐ দেখ আসছে মুজাহিদ     ভাংবে আজি তোদের সুখোনিদ,     মারবে বুলেট বুকে, হাজার শত     মরবি তোরা সবি কুকুরের মত,     যত পাপ করেছিস জিবনের তরে     সব কিছু বুঝে পাবি মরনের পরে,     চিরস্থায়ী জাহান্নাম ডাকছে তোদের     জান্নাতি নেয়ামত শুধুই মোদের।

জিহাদের ডাক দে মুজাহিদ

    (আবু আবদুল্লাহ)     জিহাদের ডাক দে মুজাহিদ     জিহাদের ডাক দে,     তোর ডাক শুনে কেউ না আসিলে     একলা চলার শপথ নে।     বিশ্বটা ভরে গেছে দেখ পাপাচারে     মুসলিম মরছে আজি অত্যাচারে।     হাজার মা-বোন কাঁদছে আজি     মুজাহিদ ভায়েরা আসবেনা বুঝি।     এগিয়ে চল তুই জিহাদের পথে     যদিও কভূ মরণ আসে।     জিবনে মরণে বিজয়ী তুই     পরাজয় নেই কভূও     বসে বসে কেন তুই     ভাবছিস তবুও?     আল্লাহ আছেন সহায় যে তোর     ভয় কিসের এই ভুবনে।     শহীদ হলে পাবি,সেই জান্নাত     ভাবিসনি যা স্বপনে।

শহীদ হওয়ার স্বপ্নটা মোর

    (আবু আবদুল্লাহ)     শহীদ হওয়ার স্বপ্নটা মোর     সত্যি যেন হয়,     জানি,প্রভুর জন্য জীবন দিলে     তবেই শহীদ হয়।     তোমার দেয়া জীবন প্রভু     বিলিয়ে দিতে চাই,     এই ছাড়াতো ভুবনে মোর     প্রিয় কিছুই নাই।     দয়াময় তুমি পূর্ণ কর     শাহাদাতের এই নেশা,     তুমি ছাড়া নেইত প্রভু     অন্য কোন আশা।     শহীদ হওয়ার অপেক্ষাতে     আছি আমি বসে,     না জানি কখন প্রভুর ডাকে     শহীদি মরন আসে।

আরাকানে কাঁদছেরে মা কাশ্মীরেতে বোন

    (আবু আবদুল্লাহ)     জেগে উঠ হে নওজোয়ান     ডাকছে মুজাহিদ,     লাব্বাইক বলে দে সাড়া দে     ছেড়ে সুখের নিদ।     আরাকানে কাঁদছেরে মা     কাশ্মীরেতে বোন,     কান পেতে শোন ও ভাই     কান পেতে শোন।     আরাকান, কাশ্মীরের মাটি     রক্তে রঞ্জিত,     মুসলিম সেথায় আজ     লাঞ্চিত বঞ্চিত।     বাবার সামনে মেয়েকে ধর্ষণ     ছেলের সামনে মা,     তবুও কি তুই ওরে গাফেল     জেগে উঠবিনা?     যায় চলে যায় এই কাফেলা     আরাকান কাশ্মীরে,     যাবে মিশে শহীদের মিছিলে     আসবেনা হয়তো ফিরে।     মরন কিন্তু হবে একবার     বারবার নয়,     ছুটে আয় বীর জিহাদি ময়দানে     যেন শহীদি মরন হয়।

রাইফেল কর রেডি শমসেরে দে শান

   (আবু আবদুল্লাহ)     রাইফেল কর রেডি     শমসেরে দে শান,     দেরি নয় আর ভাই     তুলে নে মেশিনগান।     গ্রেনেডের পিন খুলে     ছুড়ে মার হে ভাই,     তাগুতের সবকিছু     করে দে তুই ছাই।     রাইফেলের গুলিতে     ভেদ কর নিশানা,     হতে হবে সাহসী     ভীরু কভু না।     পিস্তলবাজিতে     হতে হবে দক্ষ,     থাকবেনা নিরাপদ     শত্রুর বক্ষ।     নিতে হবে হিসেব     প্রতি ফোটা রক্তের,     পেতে হবে সাজা     তাগুতের ভক্তের।     কর ভাই আঘাত     তুফানের গতিতে,     ফিরে পেতে সাহস     ফিরে দেখ অতীতে।     নয় শুধু হুশিয়ারি     নয় শুধু হুংকার,     মাটিতে দে মিশে     দুশমনের বাংকার।

রক্তের বদলা

    (আবু আবদুল্লাহ)     বৌদ্ধ  কাফির সন্ত্রাসী     জানোয়ার কুকুর আগ্রাসী,     অধম জালিম তাগুতের সৈন্য     মাথা সব কেটে ফেলে     হব মোরা ধন্য।     আছে আজি বাংলার     মুজাহিদ যত,     হতে হবে সবি     বীর খালিদেরি মত।     কেটে ফেলে দিতে হবে     কাফিরের হাত,     দেব পুঁতে মাটিতে     বৌদ্ধ শুকুরের জাত।     রক্তের বদলা নেব মোরা রক্তে     জানের বদলে নেব জান,     ক্ষেপেছে মুজাহিদ আজি     উঠেছে রক্তে বান।     সিমান্ত ভেঙ্গে ফেল     ওহে মুজাহিদ,     লক্ষ্য তো একটাই     হয়ত বিজয় নয়ত শহীদ।

কাঁদে কাশ্মীর,কাঁদে কাশ্মীর

   (আবু আবদুল্লাহ)     কাঁদে কাশ্মীর,কাঁদে কাশ্মীর,     কোথায় আজ বাংলার রণবীর।     কাঁদে দাদু,কাঁদে বাবা,কাঁদে শিশুরা     ধর্ষিতা সেথায় আজ মা-বোনেরা।     গুম,খুন আর জুলুম চলে প্রতিদিন,     করে গুলি কাফিরেরা, কত হৃদয়হীন।     আর নয় হরতাল নয় অবরোধ,     নিতে হবে এবার,শুধু প্রতিশোধ।     নাও তুলে অস্ত্র, হও আগুয়ান,     সাথী হতে মুজাহিদের, হে নওজোয়ান।     হুশিয়ার হুশিয়ার হুশিয়ার,     মুশরিক কাফির ইন্ডিয়ার।     মুজাহিদ কভূও মানেনা হার,     খুলে দেবে এবার বিজয়ের দ্বার।

প্রতিশোধ

    (আবু আবদুল্লাহ)      রাইফেল কর রেডি      শমসেরে দে শান,      দেরি নয় আর ভাই      তুলে নে মেশিনগান।      গ্রেনেডের পিন খুলে      ছুড়ে মার হে ভাই,      তাগুতের সবকিছু      করে দে তুই ছাই।      রাইফেলের গুলিতে      ভেদ কর নিশানা,      হতে হবে সাহসী      ভীরু কভু না।      পিস্তলবাজিতে     হতে হবে দক্ষ,      থাকবেনা নিরাপদ      শত্রুর বক্ষ।      নিতে হবে প্রতিশোধ      প্রতি ফোটা রক্তের,      পেতে হবে সাজা      তাগুতের ভক্তের।      কর ভাই আঘাত      তুফানের গতিতে,      ফিরে পেতে সাহস      ফিরে দেখ অতীতে।  ...

আবেদ তুমি মস্তবড়

    (আবু আবদুল্লাহ)     নামজ রোজা করছো আদায়     জিহাদের খবর নাই,     আবেদ তুমি মস্তবড়     ফরজ জিহাদ ছেড়েই ভাই?     ওয়াজিব সুন্নাত আর মুস্তাহাব     কোন কিছুই ছাড়না,     কিন্ত তুমি ফরজ জিহাদ     কিছুতেই যে ধরনা।     শান্ত শিষ্ট ভদ্র মানুষ     মিষ্টি হাঁসি মুখে,     শুনলে আবেদ জিহাদের কথা     ঝরে আগুন চোখে।     রাছুল মোদের ভেঙ্গেছে দাঁত     জিহাদের ময়দানে,     ছেড়ে জিহাদ তবু ওরা     আশেকে রাছুল সবখানে।     ছাড়ো এসব ভন্ডামি ভাই     নাও তুলে হাতিয়ার,     অস্ত্র দিয়ে মারো কাফির     আঘাত করো বারংবার।

আমরা বাংলার মুজাহিদ

   (আবু আবদুল্লাহ)     গ্রাম গঞ্জ শহরে     আছি মোরা ছড়িয়ে     নাচগান ছেড়ে দিয়ে     বুকেতে কোরআন নিয়ে     গুনগুন সুরে গেয়ে উঠি     জিহাদি নাশিদ,     আমরা বাংলার মুজাহিদ।     আছে যত কাফির     মুরতাদ নাস্তিক     আছে আরো শয়তান     তাগুতের দল সব     কেঁপে উঠে ভয়েতে     ভেঙ্গে যায় নিদ,     আমরা বাংলার মুজাহিদ।     কুফরি শক্তিকে করে নিচু     কালিমার ঝান্ডা করতে উঁচু     ছুটে চলি সদা ঝড়ের বেগে     জীবন বিলিয়ে হতে শহীদ,     আমরা বাংলার মুজাহিদ।     জিবনের বিনিময়ে     ক্রয় করে জান্নাত     ঝরিয়ে রক্ত     দিয়েছে প্রাণ কত     শহীদ মুকুল     আর আবদুল মাজিদ,     আমরা বাংলার মুজাহিদ। ...

অপূর্ব হুরের স্বামী

    আবু আবদুল্লাহ     জঙ্গি আমি, আমি জঙ্গি     এক আল্লাহ আমার সঙ্গি,     আল-কায়দা আমি     আমি তালিবান,     বিয়িজনিল্লাহ,     হরণ করি আমি     মুরতাদ কাফিরের প্রাণ।     বিদ্রোহী আমি, আমি কম্পন     আমি আতংক কাফির জালিমের     আমি হেঁসে উঠি,দেখে রক্ত,     ঐ মুরতাদ কাফিরের।     আমি ছুটে বেড়াই ঝড়ের বেগে     জিহাদের ময়দান,     দুশমনের উপর করি হামলা     হাতে নিয়ে মেশিনগান।     অপূর্ব হুরের স্বামী আমি     জান্নাত আমার বাড়ী,     শহীদি নেশায় ছুটছি তো তাই     দুনিয়ার সবি ছাড়ি।

হাসিনা খালেদা

    ( আবু আবদুল্লাহ)     হাসিনা খালেদা     নয় তারা আলাদা     সাথে আছে এরশাদ চাচাও,     জালিম ওরা ওরাই মোরতাদ     নামাজ রোজা করে যদিও।     আল্লাহর বিধান ছুড়ে ফেলে ওরা     করেছে কায়েম কুফরি তন্ত্র,     মুসলিম ঘরে জন্ম যদিও     তবুও ওরা ভ্রান্ত।     হারামেতে খুশি ওরা     নাফরমানীতে জিন্দাবাদ,     রবের আদেশ ফরজ জিহাদ     সেটাই নাকি জঙ্গিবাদ!     নিপাত যাক     ওরা নিপাত যাক।     মদ সুদ যেনা নয় কোন অপরাধ     শুরু কর মনে চায় যখনি,     কালিমার পতাকা উড়াতে চাইলেই     গুম খুন শুরু তখনি।     কারো শ্লোগান জিয়ার সৈনিক     কারো জয় বাংলা জিন্দাবাদ,     আমরা বলি নারায়ে তাকবির     আল্লাহু আকবার     বাকি সবি মুর্দাবাদ।

সিমান্ত ভেঙ্গে ফেল বার্মার

    আবু আবদুল্লাহ     আরে ও মুজাহিদ     জেগে উঠ ফেলে সুখনিদ,     রক্ত কি হয়ে গেছে ঠান্ডা?     বার্মার মাটিতে উড়াবে কে আজি     পবিত্র জিহাদের ঝান্ডা?     কে আছ নওজোয়ান     হও রে আগুয়ান     সিমান্ত ভেঙ্গে ফেল বার্মার,     বৌদ্ধ কাফির সিমান্ত রক্ষির     করে দাও সবকিছু চুরমার।     আগুনে জ্বালিয়েছে দাদু বাবা ভাইকে     জ্বালিয়েছে আরো বোন আর মাকেও,     কি ছিল অপরাধ ছোট্ট শিশুটার     পুড়েছে বৌদ্ধরা তাকেও!     প্রতিশোধ নিতে হবে নির্মম প্রতিশোধ     কাঁপিয়া উঠিবে দুনিয়া,     আতংকে থাকে যেন মৃত্যুর ভয়েতে     মুজাহিদের নাম শুনিয়া।     নেই কোন মুক্তি মুসলিম উম্মাহর     জিহাদ ছাড়া আর কিছুতে,     এটাই বাস্তব এটাই সত্যি     ফিরে দেখ সোনালী অতীতে।